ঘূর্ণিঝড়ের রেমালের প্রভাবে দাকোপের পৃথক ৭ টি স্থানে বেড়িবাধ ভেঙে ব্যাপক এলাকা প্লাবিত। ওয়াপদার ভিতর ও বাইরে থাকা কাচা ঘরবাড়ি,গাছ ও কয়েক হাজার পরিবারের সব কিছু ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মানুষ ও গবাদী পশু, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি গোটা দাকোপ জুড়ে।এই ঘূর্ণিঝড় ও জলস্রোতে বেশি ক্ষতি হয়েছে বানিশান্তা, বটবুনিয়া, কালিনগর, কামনীবাসিয়া,সুতোরখালী, নলিয়ানসহ পুরো দাকোপ জুড়ে চিহ্ন রখে গেছে ঘূর্ণিঝড় “রেমাল”।
আজ আবহাওয়া ভালো হওয়ার সাথে সাথে সাধারণ মানুষ,রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীরা,ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শক ও মানুষের পাশে দাড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে সার্ধমত,পূর্নগঠনের চেষ্টা চালাচ্ছে সবাই মিলে।
দাকোপের এই যে ভাংগা গড়ার খেলা,সুন্দরবন পুরো বাংলাদেশ কে ঘূর্ণিঝড় থেকে রক্ষা করলেও,সুন্দরবন বনের গর্ভে থাকা দাকোপ উপজেলাকে রক্ষা করতে পারে না,প্রতিটি ঘূর্ণিঝড়ই দাকোপকে ক্ষত বিক্ষত করে দিয়ে যায়।