ঢাকা ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মে মাসে বিদ্যুৎ বিল ২৩০ টাকা, জুনে ২ লাখ!

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০১:০৪:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই ২০২৩
  • ৮৭ খবরটি দেখা হয়েছে

যশোরের অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের ডহরমশিয়াহাটি গ্রামের বাসিন্দা খোকন মণ্ডল। তিনি পেশায় একজন কৃষক। চলতি বছরের মে মাসে তার বাড়ির বিদ্যুৎ বিল আসে ২৩০ টাকা। জুনে তার বিদ্যুৎ বিল এসেছে দুই লাখ ৬ হাজার ৯৭৬ টাকা। পরে অবশ্য ভুতুড়ে এ বিল সংশোধন করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী কৃষক খোকন মণ্ডল জানান, তার বাড়ির মিটারে চারটি বাল্ব, চারটি টেবিল ফ্যান ও একটি টেলিভিশন ব্যবহার করেন। যশোর পল্লী বিদ্যুতের নওয়াপাড়া জোনাল অফিস কর্তৃক তার ওই মিটারে জুন মাসের বিদ্যুতের ব্যবহার দেখানো হয়েছে ১৫ হাজার ৫০ ইউনিট। বিল করা হয়েছে দুই লাখ ৬ হাজার ৯৭৬ টাকা। অথচ এর আগে মে মাসে তিনি মাত্র ৪০ ইউনিটের বিল বাবদ ২৩০ টাকা পরিশোধ করেছেন।

 তিনি আরও বলেন, বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর রোববার (৯ জুলাই) নওয়াপাড়া জোনাল অফিসের এক কর্মচারী তার বাড়িতে আসেন। তিনি আগের বিল ফিরিয়ে নিয়ে ৫০ ইউনিটের মূল্য বাবদ ২৫৩ টাকার একটি নতুন বিলের কপি তার হাতে দিয়ে চলে যান।

এ বিষয়ে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর নওয়াপাড়া জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আব্দুল্লাহ আল মামুন সাংবাদিকদের বলেন, বিল প্রস্তুত করার সময় কম্পিউটার অপারেটর এন্ট্রি করতে ভুল করায় এমনটি হয়েছিল। পরে সংশোধন করে নতুন একটি বিলের কপি তার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

ট্যাগ :

আজ সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে

মে মাসে বিদ্যুৎ বিল ২৩০ টাকা, জুনে ২ লাখ!

আপডেট সময় : ০১:০৪:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই ২০২৩

যশোরের অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের ডহরমশিয়াহাটি গ্রামের বাসিন্দা খোকন মণ্ডল। তিনি পেশায় একজন কৃষক। চলতি বছরের মে মাসে তার বাড়ির বিদ্যুৎ বিল আসে ২৩০ টাকা। জুনে তার বিদ্যুৎ বিল এসেছে দুই লাখ ৬ হাজার ৯৭৬ টাকা। পরে অবশ্য ভুতুড়ে এ বিল সংশোধন করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী কৃষক খোকন মণ্ডল জানান, তার বাড়ির মিটারে চারটি বাল্ব, চারটি টেবিল ফ্যান ও একটি টেলিভিশন ব্যবহার করেন। যশোর পল্লী বিদ্যুতের নওয়াপাড়া জোনাল অফিস কর্তৃক তার ওই মিটারে জুন মাসের বিদ্যুতের ব্যবহার দেখানো হয়েছে ১৫ হাজার ৫০ ইউনিট। বিল করা হয়েছে দুই লাখ ৬ হাজার ৯৭৬ টাকা। অথচ এর আগে মে মাসে তিনি মাত্র ৪০ ইউনিটের বিল বাবদ ২৩০ টাকা পরিশোধ করেছেন।

 তিনি আরও বলেন, বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর রোববার (৯ জুলাই) নওয়াপাড়া জোনাল অফিসের এক কর্মচারী তার বাড়িতে আসেন। তিনি আগের বিল ফিরিয়ে নিয়ে ৫০ ইউনিটের মূল্য বাবদ ২৫৩ টাকার একটি নতুন বিলের কপি তার হাতে দিয়ে চলে যান।

এ বিষয়ে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর নওয়াপাড়া জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আব্দুল্লাহ আল মামুন সাংবাদিকদের বলেন, বিল প্রস্তুত করার সময় কম্পিউটার অপারেটর এন্ট্রি করতে ভুল করায় এমনটি হয়েছিল। পরে সংশোধন করে নতুন একটি বিলের কপি তার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।