ঢাকা ০২:২০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভোলায় ঘূর্ণিঝড় মিধিলির হাত থেকে রক্ষা পেতে আশ্রয় কেন্দ্রে আসছে মানুষ

  • স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৪:২৪:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩
  • ১১৮ খবরটি দেখা হয়েছে

জেলায় ঘূর্ণিঝড় মিধিলির হাত থেকে রক্ষা পেতে আশ্রয় কেন্দ্রে আসছে সাধারণ মানুষ। 
শুক্রবার দুপুর ১ টা পর্যন্ত ১৭ হাজার ৬৬৯ জন মানুষ নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছে। একই সাথে ২৭০০ গবাদি পশু  আনা হয়েছে। ঝুঁকিতে থাকা অন্যান্য জনসাধারণকে নিরাপদে সাইক্লোন সেল্টার গুলোতে আনতে কাজ করছে স্থানীয় প্রশাসন।
জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বে থাকা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াউল হক বাসসকে  জানান, ঘূর্ণিঝড় মিধিলি মোকাবেলায় জেলায় মোট ৮৬৯ টি আশ্রয় কেন্দ্র  এবং ১২ টি মুজিব কেল্লা প্রস্তুত রাখা হয়েছে।আজ দুপুর ১ টা পর্যন্ত আশ্রয় কেন্দ্রে ১৭ হাজার ৫৬৯ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। তাদেরকে দুপুরে খিচুড়ি ও শুকনা খাবার দেওয়া হয়েছে। দুপুর পর্যন্ত কোথাও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।  ঝুঁকিতে থাকা অন্যদেরও নিরাপদে আনতে কাজ চলছে।
জেলা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির উপ-পরিচালক মো. আব্দুর রশিদ জানান, তাদের ১৩ হাজার ৮৬০ জন স্বেচ্ছাসেবক মাঠে কাজ করছেন।তারা জনসাধারণকে সতর্ক করাসহ  নিরাপদে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসতে সচেষ্ট রয়েছে।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডা: মো: ফাহমিদ খান জানান, দুর্যোগ মোকাবেলায় স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে ৯৮ টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।সকাল থেকে এসব মেডিকেল টিম ৭ উপজেলার ইউনিয়ন পর্যায়ে কাজ করছে।
এদিকে জেলায়  ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাব শুরু হয়েছে। শুক্রবার দুপুর থেকে ভারী বর্ষণসহ ঝড়ো বাতাস বয়ে যাচ্ছে। ক্রমশ উত্তাল হয়ে উঠছে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদী । নদীতে অস্বাভাবিক জোয়ারে বিভিন্ন নিম্মাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

আজ সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে

ভোলায় ঘূর্ণিঝড় মিধিলির হাত থেকে রক্ষা পেতে আশ্রয় কেন্দ্রে আসছে মানুষ

আপডেট সময় : ০৪:২৪:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩

জেলায় ঘূর্ণিঝড় মিধিলির হাত থেকে রক্ষা পেতে আশ্রয় কেন্দ্রে আসছে সাধারণ মানুষ। 
শুক্রবার দুপুর ১ টা পর্যন্ত ১৭ হাজার ৬৬৯ জন মানুষ নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছে। একই সাথে ২৭০০ গবাদি পশু  আনা হয়েছে। ঝুঁকিতে থাকা অন্যান্য জনসাধারণকে নিরাপদে সাইক্লোন সেল্টার গুলোতে আনতে কাজ করছে স্থানীয় প্রশাসন।
জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বে থাকা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াউল হক বাসসকে  জানান, ঘূর্ণিঝড় মিধিলি মোকাবেলায় জেলায় মোট ৮৬৯ টি আশ্রয় কেন্দ্র  এবং ১২ টি মুজিব কেল্লা প্রস্তুত রাখা হয়েছে।আজ দুপুর ১ টা পর্যন্ত আশ্রয় কেন্দ্রে ১৭ হাজার ৫৬৯ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। তাদেরকে দুপুরে খিচুড়ি ও শুকনা খাবার দেওয়া হয়েছে। দুপুর পর্যন্ত কোথাও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।  ঝুঁকিতে থাকা অন্যদেরও নিরাপদে আনতে কাজ চলছে।
জেলা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির উপ-পরিচালক মো. আব্দুর রশিদ জানান, তাদের ১৩ হাজার ৮৬০ জন স্বেচ্ছাসেবক মাঠে কাজ করছেন।তারা জনসাধারণকে সতর্ক করাসহ  নিরাপদে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসতে সচেষ্ট রয়েছে।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডা: মো: ফাহমিদ খান জানান, দুর্যোগ মোকাবেলায় স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে ৯৮ টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।সকাল থেকে এসব মেডিকেল টিম ৭ উপজেলার ইউনিয়ন পর্যায়ে কাজ করছে।
এদিকে জেলায়  ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাব শুরু হয়েছে। শুক্রবার দুপুর থেকে ভারী বর্ষণসহ ঝড়ো বাতাস বয়ে যাচ্ছে। ক্রমশ উত্তাল হয়ে উঠছে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদী । নদীতে অস্বাভাবিক জোয়ারে বিভিন্ন নিম্মাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।