ঢাকা ০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে; প্রধান নির্বাচন কমিশনার

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৮:১৭:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৪
  • ৯৫ খবরটি দেখা হয়েছে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তবে সেটি বাড়তে বা কমতে পারে বলেও তিনি জানান।
তিনি বলেন, ‘এখনও চূড়ান্ত পার্সেন্টিজ হয়নি। তবে আমরা যে তথ্য পেয়েছি তাতে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এন্ট্রি হয়েছে যতটুকু সে অনুযায়ী ৪০ শতাংশ। এটি বাড়তে পারে, নাও বাড়তে পারে।’
আজ রোববার বিকেলে ভোটগ্রহণ শেষে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এসব তথ্য জানান। 
সিইসি বলেন, ‘সকালে আমরা শান্তিপূর্ণ অবস্থা দেখেছি। পরে টিভির তথ্য থেকে মনে হয়েছে সহিংসতার মতো গুরুতর ঘটনা ঘটেনি। তারপরও যা ঘটেছে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। আমরা গ্রেফতার করেছি, মামলা করেছি। এছাড়া, দুজন নির্বাচনী কর্মকর্তা মারা গেছেন। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তারা মৃত্যুবরণ করেন। সেজন্য সমবেদনা জানাই।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী সহিংতায় কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। কিছু কিছু অভিযোগ এসেছে, ব্যালটে সিল মারার। আমাদের মনিটরিং সেল সেটি পর্যবেক্ষণে রেখেছে। আমরা ক্রস চেক করে যখন দেখেছি ঠিক তখন ব্যবস্থা নিয়েছি। শেষ মুহূর্তে একজনের প্রার্থীতা বাতিল করেছি।’
এসময় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, বেগম রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, আনিছুর রহমান, ইসি সচিবালয়ের সচিব মো. জাহাংগীর আলম উপস্থিত ছিলেন।

আজ সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে; প্রধান নির্বাচন কমিশনার

আপডেট সময় : ০৮:১৭:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৪

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তবে সেটি বাড়তে বা কমতে পারে বলেও তিনি জানান।
তিনি বলেন, ‘এখনও চূড়ান্ত পার্সেন্টিজ হয়নি। তবে আমরা যে তথ্য পেয়েছি তাতে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এন্ট্রি হয়েছে যতটুকু সে অনুযায়ী ৪০ শতাংশ। এটি বাড়তে পারে, নাও বাড়তে পারে।’
আজ রোববার বিকেলে ভোটগ্রহণ শেষে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এসব তথ্য জানান। 
সিইসি বলেন, ‘সকালে আমরা শান্তিপূর্ণ অবস্থা দেখেছি। পরে টিভির তথ্য থেকে মনে হয়েছে সহিংসতার মতো গুরুতর ঘটনা ঘটেনি। তারপরও যা ঘটেছে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। আমরা গ্রেফতার করেছি, মামলা করেছি। এছাড়া, দুজন নির্বাচনী কর্মকর্তা মারা গেছেন। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তারা মৃত্যুবরণ করেন। সেজন্য সমবেদনা জানাই।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী সহিংতায় কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। কিছু কিছু অভিযোগ এসেছে, ব্যালটে সিল মারার। আমাদের মনিটরিং সেল সেটি পর্যবেক্ষণে রেখেছে। আমরা ক্রস চেক করে যখন দেখেছি ঠিক তখন ব্যবস্থা নিয়েছি। শেষ মুহূর্তে একজনের প্রার্থীতা বাতিল করেছি।’
এসময় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, বেগম রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, আনিছুর রহমান, ইসি সচিবালয়ের সচিব মো. জাহাংগীর আলম উপস্থিত ছিলেন।