ঢাকা ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তিন মাসের জন্য সুন্দরবনে যেতে পারবে না পর্যটক সহ জেলে ও বনজীবিরা

  • মোঃ রহমত আলী
  • আপডেট সময় : ১০:৪৬:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ জুন ২০২৪
  • ১৮৩ খবরটি দেখা হয়েছে

 

 বণ্যপ্রাণীদের অবাধ বিচরণ ও প্রজনন কার্যক্রম সুরক্ষিত রাখতে তিন মাসের জন্য সুন্দরবনে পর্যটক ভ্রমন এবং সাধারন মানুষের চলাচল বন্ধ থাকবে।

১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত তিনমাস সুন্দরবনের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারবে না জেলে ও বনজীবিরা। নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সুন্দরবনের নদী ও খালে কেউ যাতে মাছ শিকার করতে না পারে সেদিকে কঠোর অবস্থানে থাকবে বনবিভাগ। কারন এ সময়টা মাছেরও প্রজনন মৌসুম।

পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বনকর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ নুরুল করিম ৩১ মে শুক্রবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এই তিন মাস মাছের প্রজনন মৌসুম। তাই এই তিন মাস মাছ ধরা বন্ধের পাশাপাশি পর্যটক প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ফলে দীর্ঘ তিন মাস বন্ধ থাকবে সুন্দরবন প্রবেশের সকল পারমিট। ১ সেপ্টেম্বর থেকে আগের মতো আবার সুন্দরবনে জেলে ও পর্যটকদের জন্য পারমিট দেওয়া শুরু হবে।

বর্তমানে সুন্দরবনের করমজল, হারবাড়িয়া, কোকিলমনি, টাইগার পয়েন্ট, কচিখালী, কটকা ও দুবলার চর ভ্রমনে দেশি- বিদেশী পর্যটকদের সংখ্যা বাড়ছে। সেই সাথে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়ছে। সুন্দরবনের প্রাণ প্রকৃতি সুরক্ষায় সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী যেকোন দায়িত্ব পালনে বদ্ধপরিকর বনবিভাগ। নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সুন্দরবনে প্রবেশের ক্ষেত্রে সকল পর্যটক, টুরিষ্ট মালিক, নৌযানসমূহ এবং বনের উপর নির্ভরশীল বনজীবিদের বনের অভ্যন্তরে না যেতে বনবিভাগের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।

কথা হয় মৎস্য ব্যাবসায়ী ইব্রাহীম সরদার, জেলে বেল্লাল বেপারী, তুহিন,পরিতোষ, বিকাশ, শ্যামল সহ আরো অনকের সাথে তারা বলেন সাধারণ  বনজীবিরা প্রবেশে বাধা থাকায় কিছু অশাধু ব্যাবসায়ী বিশ দিয়ে মাছ মারা,হরিণের ফাঁদ পেতে হরিণ মারা সহ বিভিন্ন অপরাধ মূলক কর্মকান্ড করে থাকে বনবিভাগ সহ সকল প্রশাসনের এ সময় সতর্ক থাকার অনুরোধ করেছেন সাধারণ জেলে ও বনজীবিরা পাশাপাশি সুন্দরবনে নির্ভরশীল বনজীদের সাহায্যে উপজেলা প্রশাষন, জনপ্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধিদের এগিয়ে আসার অনরোধ করেন। 

খুলনার দাকোপে বাধ ভেঙে পানি ঢুকছে লোকলয়ে

তিন মাসের জন্য সুন্দরবনে যেতে পারবে না পর্যটক সহ জেলে ও বনজীবিরা

আপডেট সময় : ১০:৪৬:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ জুন ২০২৪

 

 বণ্যপ্রাণীদের অবাধ বিচরণ ও প্রজনন কার্যক্রম সুরক্ষিত রাখতে তিন মাসের জন্য সুন্দরবনে পর্যটক ভ্রমন এবং সাধারন মানুষের চলাচল বন্ধ থাকবে।

১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত তিনমাস সুন্দরবনের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারবে না জেলে ও বনজীবিরা। নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সুন্দরবনের নদী ও খালে কেউ যাতে মাছ শিকার করতে না পারে সেদিকে কঠোর অবস্থানে থাকবে বনবিভাগ। কারন এ সময়টা মাছেরও প্রজনন মৌসুম।

পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বনকর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ নুরুল করিম ৩১ মে শুক্রবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এই তিন মাস মাছের প্রজনন মৌসুম। তাই এই তিন মাস মাছ ধরা বন্ধের পাশাপাশি পর্যটক প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ফলে দীর্ঘ তিন মাস বন্ধ থাকবে সুন্দরবন প্রবেশের সকল পারমিট। ১ সেপ্টেম্বর থেকে আগের মতো আবার সুন্দরবনে জেলে ও পর্যটকদের জন্য পারমিট দেওয়া শুরু হবে।

বর্তমানে সুন্দরবনের করমজল, হারবাড়িয়া, কোকিলমনি, টাইগার পয়েন্ট, কচিখালী, কটকা ও দুবলার চর ভ্রমনে দেশি- বিদেশী পর্যটকদের সংখ্যা বাড়ছে। সেই সাথে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়ছে। সুন্দরবনের প্রাণ প্রকৃতি সুরক্ষায় সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী যেকোন দায়িত্ব পালনে বদ্ধপরিকর বনবিভাগ। নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সুন্দরবনে প্রবেশের ক্ষেত্রে সকল পর্যটক, টুরিষ্ট মালিক, নৌযানসমূহ এবং বনের উপর নির্ভরশীল বনজীবিদের বনের অভ্যন্তরে না যেতে বনবিভাগের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।

কথা হয় মৎস্য ব্যাবসায়ী ইব্রাহীম সরদার, জেলে বেল্লাল বেপারী, তুহিন,পরিতোষ, বিকাশ, শ্যামল সহ আরো অনকের সাথে তারা বলেন সাধারণ  বনজীবিরা প্রবেশে বাধা থাকায় কিছু অশাধু ব্যাবসায়ী বিশ দিয়ে মাছ মারা,হরিণের ফাঁদ পেতে হরিণ মারা সহ বিভিন্ন অপরাধ মূলক কর্মকান্ড করে থাকে বনবিভাগ সহ সকল প্রশাসনের এ সময় সতর্ক থাকার অনুরোধ করেছেন সাধারণ জেলে ও বনজীবিরা পাশাপাশি সুন্দরবনে নির্ভরশীল বনজীদের সাহায্যে উপজেলা প্রশাষন, জনপ্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধিদের এগিয়ে আসার অনরোধ করেন।